সার্ত্রের একটা গল্প বলার আছে
রিয়াদ চৌধুরী
মূল্য: ৩০০/- ২১০/- *Save 90 Taka (30%)
উপন্যাস (জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক উপন্যাস)
পৃষ্ঠা: ১০৫
প্রথম প্রকাশ: ২০২৫
ISBN: 978-984-98633-9-7
কিছু পৃষ্ঠা পড়ুন | সরাসরি অর্ডার করতে হোয়াটসএপে মেসেজ করুন |
বইয়ের ফ্ল্যাপ থেকে:
তখনো জুলাই শুরু হয়নি। অসুস্থ মাকে নিয়ে কোনোরকমে খেয়ে পরে বেঁচে ছিলো রাজিয়া। নিজের দুঃসহ অতীতকে বুঝতে এবং যন্ত্রণায় ভরা বর্তমানের সাথে বোঝাপড়া করতে গিয়ে যখন সে দিশেহারা তখনই তার ছোটো জগৎটায় আগমন ঘটলো এক চেনা দার্শনিকের, যে কিনা এসেছে ভিন্ন কোনো জগৎ থেকে। সে জগতে সময় যদিও পিছিয়ে, দেশের মানুষের বেদনা আর দুর্দশা এখনকার মতোই প্রকট।
অবশেষে জুলাই এলো তার বিপ্লবী রূপ নিয়ে। উত্তপ্ত হলো সারাদেশ। বৈরী হয়ে ওঠলো মিরপুরও। স্বৈরাচারের মূল্যবোধহীন আচরণে যখন মানুষ তার প্রাণ আর স্বাধীনতা হারাতে শুরু করলো, তখন আস্তে আস্তে সবাই জেগে উঠলো। কিন্তু কিছুতেই জাগানো গেলো না রাজিয়াকে। কীসের পিছুটান রাজিয়ার? কী হয়েছিলো তার সাথে? দার্শনিক সার্ত্রে বুঝতে পেরেও পারেন না।
প্রিয় পাঠক, হাজারো রাজিয়ার জীবনের পট পরিবর্তনকারী রক্তাক্ত জুলাই বিপ্লবে আপনাকে স্বাগতম।
লেখক পরিচিতি:
রিয়াদ চৌধুরী
শৈশব আর কৈশোর কেটেছে চট্টগ্রামে। ছোটবেলা থেকে ঘরকুনো হয়ে বড় হওয়া লেখক প্রথম বইয়ের স্বাদ পেয়েছেন কলেজ জীবনের শেষে এসে। কোনো একসময় মনে হলো তিনি সামান্য হলেও লিখতে পারেন এবং একটুআধটু কি-বোর্ড না চাপলে জীবনটা খুবই এলোমেলো লাগে তার। তাই প্রতিকূল পরিবেশেও চেষ্টা করে যাচ্ছেন লেখকসত্তাকে টিকিয়ে রাখতে। সাহিত্য ক্ষেত্রে রহস্যপত্রিকা, দুয়েকটা থ্রিলার গল্প সংকলনে জায়গা করে নেওয়া গল্প আর বইঘরে প্রকাশিত ইবুক ‘অস্তিত্বের স্বাক্ষর’ ছাড়া আর কোনো অর্জন নেই তার। ‘সার্ত্রের একটা গল্প বলার আছে’ একইসাথে দ্বিতীয় মৌলিক আর একক প্রকাশিত বই।
লেখালেখির পাশাপাশি তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে সিজিপিএ ঠেকাতে ব্যস্ত থাকতে এবং সিলিংয়ের দিকে ‘কীভাবে বাপের হোটেল থেকে বের হবো?’, ‘কীভাবে বড় হবো?’ জাতীয় প্রশ্ন মাথায় নিয়ে রাত জাগতে দেখা যায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন